মোটরসাইকেল চালানোর এ টু জেড নিয়ম বিস্তারিত জানুন

মোটর সাইকেল চালানোর এ টু জেড নিয়ম এবং তথ্য বিস্তারিত জানতে আমাদের এই আর্টিকেলের দিকে চোখ রাখুন এ টু জেড তথ্য জানতে পারবেন মোটরসাইকেল চালানোর প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত কয়েক মিনিটে।

মোটরসাইকেল চালানো শিখে নিবেন এই আর্টিকেলটির মাধ্যমে যারা একেবারে নতুন মোটরসাইকেল চালাতে পারেন না তারা কয়েক মিনিটেই শিখে নিতে পারবেন এই আর্টিকেল এর মাধ্যমে মোটরসাইকেল চালানো তো চলুন দেখে নেওয়া যাক সেই প্রসেসটা।

আজকে আমরা জানবো মোটরসাইকেল চালানোর এ টু জেড নিয়ম বিস্তারিত এই আর্টিকেলের মাধ্যমে আরো জানবো নতুন বাইক চালানোর জ্যামে পড়ে গেলে বাইক চালানোর নিয়ম বৃষ্টিতে রাস্তাঘাট অনেকটাই স্লিপ করে তাই বৃষ্টিতে বাইক চালানোর নিয়ম জানবো হাইওয়েতে বাইক চালানোর নিয়ম এবং যেকোনো স্থানে বাইক থামানোর নিয়ম

অনেক সময় এমনটা হয় যেখানে ব্রেক খেলে পড়ে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকবে সেই জায়গাতে কিভাবে ব্রেক করলে আপনি কন্ট্রোলে রাখতে পারবেন সে সম্পর্কেও জানব এক কথায় বলা যায় মোটরসাইকেল চালানোর এ টু জেড তথ্য এখানে উল্লেখ করা হলো বিস্তারিত নিচে।

বাইক থামানোর নিয়ম টি আগে জানিয়ে দিচ্ছি পরে চালানোর নিয়ম জেনে নেন মোটরসাইকেল থামানোর জন্য প্রথমে ইঞ্জিন ব্রেকের সাহায্য নিবেন যখন আপনার গাড়ির গতিতে থাকবে তখন পিকআপ ছেড়ে দেবেন আস্তে আস্তে ধীরগতিতে ইঞ্জিন ব্রেক হবে এরপরে ক্লাস চেপে ধরে ব্রেক

করবেন ক্লাস চেপে ধরলে পিছনের চাকার গতি কমিয়ে দেবে এরপরে ব্রেক করলে আপনার গাড়ি আস্তে আস্তে থেমে যাবে এরপরে গিয়ার কমিয়ে দেবেন এরপরে ক্লাস এবং ব্রেক আস্তে আস্তে চেপে ধরে বাইকটি বন্ধ করে দেবেন এই নিয়মে বাইক থামলে বাইকটির কোন ক্ষতি হবে না এবং বাইকটি

থামানোর মূল প্রসেস এই নিয়মটি এবং আপনি যদি অতিরিক্ত গতিতে থাকেন তাহলে ইঞ্জিন ব্রেকের সাথে সাথে আপনাকে হাইড্রোলিক ব্রেক করা লাগবে ক্লাস সহ এবং গাড়ি বেশিয়া হাই স্পিডে না তলায় ভালো এবার নিচে উল্লেখ করা হলো বাইক চালানোর এ টু জেড নিয়ম দেখে নিন।

মোটরসাইকেল চালানোর এ টু জেড নিয়ম বিস্তারিত এখানে উল্লেখ করা হলো দেখে নিন সর্বপ্রথম মোটরসাইকেল চালালেই হবে না এর জন্য কিছু রুলস রেগুলেশন মানতে হবে যেমন মোটরসাইকেল চালানোর আগে যেগুলো অত্যন্ত জরুরী জেনে থাকা প্রথমত হেলমেট বুট ইত্যাদি ইত্যাদি ব্যবহার করতে পারেন রাইট করার সময়

মোটরসাইকেল চালানোর সময় তা চেক করে নিবেন কাগজপত্র কাছে রাখার চেষ্টা করবেন এবং আবহাওয়া দেখে বাইক রাইট করবেন নেশাগ্রস্ত অবস্থায় কখনোই রাইট করবেন না এবং যে রাস্তায় চলাফেরা করেন সেই রাস্তা সম্পর্কে ধারণা রাখবেন এবং ভালোভাবে মোটরসাইকেলটি চালানো শিখতে হবে তারপরে লঙ্গে যাবেন মোটরসাইকেলের গিয়ার

এবং গতির সঠিকভাবে ব্যবহার জানতে হবে ব্রেক করা জানতে হবে অতিরিক্ত যাত্রী নিয়ে যানবাহনে চলাচল করবেন না ট্রাফিক আইন মেনে চলতে হবে এরপরে চলুন মোটরসাইকেল চালানো শিখে নেওয়া যাক নিচে বিস্তারিত দেওয়া হল।

আপনি যদি বাইক চালানোর ক্ষেত্রে নতুন হয়ে থাকেন তাহলে কিছু রুলস এবং রেগুলেশন মানতে হবে মোটরসাইকেল চালানোর বিস্তারিত জানুন উপরে দেওয়া আছে সেই সাপটারে কি কি প্রয়োজন আপনার একটি রাইডের জন্য সেটা উল্লেখ করা হয়েছে নতুন বাইক চালানোর জন্য আপনাকে সর্বপ্রথম সেই কাগজপত্রগুলো এবং রুলস গুলো জানা থাকতে হবে এরপরে বাইক রাইট করার জন্য সর্বপ্রথম

বাইকটি চেক করে বাইকের উপরে উঠে পড়ুন এর পরে গাড়িটি নিউটন অবস্থায় সেলফ মেরে অথবা সেলফ না থাকলে কিক মেরে স্টাট দিন এরপরে ক্লাসটা চেপে ধরে একগেরে ফেলুন এরপরে আস্তে আস্তে ক্লাসটা ছাড়ুন এবং পিকআপ টা আসতে আসতে দিন এবার কিছুক্ষণ পর যদি ব্রেক করেন

তাহলে ক্লাসটা চেপে ধরে গিয়ারটা কমিয়ে ব্রেক চাপুন তাহলে গাড়ি থেমে যাবে যারা একেবারে নতুন বাইক চালান তারা একটু জানতা লোকের কাছে আর একটু পরামর্শ নিবেন এবং এরপরেই বাইক রাইট করবেন।

জ্যামে বাইক চালানোর জন্য আপনাকে কিছু রুলস মানতে হবে যেমন গাড়ির গতি একেবারে কম রাখতে হবে এক অথবা দুই গিয়ারে রেখে ক্লাস চেপে ধরে আস্তে আস্তে সিগন্যাল মেনে ধীরগতিতে আপনাকে যানজট পার হতে হবে যেভাবে গাড়ি চালান সেম টু সেম সবই ঠিক থাকবে শুধু আপনাকে

ক্লাস চেপে গাড়ি নিয়ন্ত্রণে রেখে ধীরগতিতে চালাতে হবে নয়তো যানজটে স্টার্ট বন্ধ হয়ে গেলে আপনি আটকা পড়ে যাবেন তাই যেন স্টার্ট বন্ধ না হয় তাই ক্লাস চেপে আস্তে আস্তে যানজট পার হবেন।

হাইওয়েতে বাইক চালানোর জন্য আপনাকে কয়েকটি টেকনিক অবলম্বন করতে হবে এবং রুলস মেনে চলতে হবে সর্বপ্রথম হলো আপনাকে হেলমেট রাখা মাস্ট বি প্রয়োজন নয়তো আপনার যেমন ক্ষতি হবে তেমনটি যদি হাইওয়ে পুলিশ ধরে তাহলে জরিমানা হবে এবং আপনি যখন ডানে অথবা বামে পারাপার হবেন তখন ইন্টিকাটার লাইট ব্যবহার করবেন এবং গাড়ির গতিবিধি নিয়ন্ত্রণে রাখবেন নিরাপদ

দূরত্ব বজায় রাখবেন ওভারটেক করার সময় একটু সতর্ক থাকবেন কারণ ওভারটেকের কারণেই বেশিরভাগ এক্সিডেন্ট হয়ে থাকে রাস্তার অবস্থা দেখে গাড়ি চালাবেন এবং রাস্তার গার্ডার এবং গর্ত থেকে সচেতন থাকতে হবে এবং হাইওয়েতে গাড়ি চালানোর সময় লুকিং গ্লাস ফলো রেখে গাড়ি চালানোর চেষ্টা করবেন।

বৃষ্টিতে বাইক চালানোর নিয়ম হলো সর্বপ্রথম আপনার সেফটি বজায় রাখবেন যেমন হেলমেট ব্যবহার করবেন বৃষ্টির বিভিন্ন রকমের সরঞ্জাম ব্যবহার করবেন যেমন রেইনকোট গ্লোবস জুতা ইত্যাদি ইত্যাদি রাস্তার দিকে সবসময় ফলো রাখবেন এবং ধীরগতিতে গাড়ি চালানোর চেষ্টা করবেন সতর্কতা অবলম্বন রেখে ব্রেক করার চেষ্টা করবেন কারণ বৃষ্টির দিনে ব্রেক করলে চাকা অনেক ক্লিপ করার সম্ভাবনা থাকে

বাইক সব সময় পরিষ্কার রাখবেন নিয়মিত রক্ষণাবেক্ষণ করবেন এক কথায় বলা যায় বৃষ্টিতে যখনই বাইক রাইড করবেন তখন সবকিছু চেক করে নেবেন এবং ধীরগতিতে বাইক চালানোর চেষ্টা করবেন কারণ বৃষ্টির দিনে এক্সিডেন্টের সম্ভাবনা বেশি থাকে কারণ রোড বৃষ্টির কারণে স্লিপ করে তাই ধীরগতিতে গাড়ি চালানোর চেষ্টা করবেন।

মোটরসাইকেল স্টার্ট করার সঠিক নিয়ম এবং মোটরসাইকেল স্টার্ট করেই কখনোই গিয়ারে ফেলবেন না কিছুক্ষণ রাখার চেষ্টা করবেন এতে ইঞ্জিনটি কিছুক্ষণের জন্য সম্পূর্ণ প্রক্রিয়াটি তার আওতায় নিয়ে নেয় মোটরসাইকেল স্টার্ট করার জন্য প্রথমে চাবি দিয়ে অন করে নিন এরপরে নিউটন অবস্থায় স্টার্ট বাটনে চাপ দিয়ে ক্লাস চেপে স্টার্ট দিন এরপরে ছেড়ে দিন স্টার্ট অবস্থায় কিছুক্ষণ থাকার পর এরপরে আপনি

গিয়ার এফেলে গাড়িটি নিয়ে আন্দোলন সেল্ফ স্টার্ট না থাকলে কি কি স্টাট দিন এবং একই প্রক্রিয়া অবলম্বন করে গাড়ি স্টার্ট দিয়ে কিছুক্ষণ রাখার পর এরপরে টান ধরুন এতে গাড়ির কোন ক্ষতি হয় না এবং গাড়ির ইঞ্জিন থাকে সুরক্ষিত।

আমরা ইতিমধ্যে জেনেছি মোটরসাইকেল চালানোর নিয়ম এবং মোটরসাইকেল স্টার্ট করার সঠিক নিয়ম বৃষ্টিতে বাইক চালানোর নিয়ম হাইওয়েতে বাইক চালানোর নিয়ম জ্যাম জটে বাইক চালানোর নিয়ম নতুন বাইক চালানোর নিয়ম বাইক থামানোর নিয়ম এক কথা বলা যায় বাইক সম্পর্কিত এ টু জেড তথ্য এবং নিয়ম আর্টিকেলের মাধ্যমে উল্লেখ করা হয়েছে

তা আপনি যদি বাইক চালানোর দিক দিয়ে নতুন হয়ে থাকেন তাহলে এই আর্টিকেলটি আপনার জন্যই নিশ্চয়ই উপকৃত হবেন আমাদের আর্টিকেলটি পড়ে কারণ আমরা সঠিক তথ্য দিয়ে পাঠকদের পাশে থাকার চেষ্টা করে থাকে যদি উপকৃত হয়ে থাকেন বন্ধুদের কাছে শেয়ার করতে ভুলবেন না ধন্যবাদ।