স্মার্টফোনের কার্যক্ষমতা বাড়ানোর উপায় - স্মার্টফোন চার্জ দেওয়ার নিয়ম

স্মার্টফোনের কার্যক্ষমতা বাড়ানোর উপায় এবং স্মার্টফোন চার্জ দেওয়ার এ টু জেড নিয়ম সম্পর্কে জানতে সম্পন্ন পোস্টটি পড়ার চেষ্টা করবেন এ টু জেড তথ্য জানতে পারবেন।

কারণ আমরা সঠিক তথ্য দিয়ে শ্রোতাদের পাশে থাকার চেষ্টা করে থাকি তাই আপনি যদি স্মার্টফোনের কার্যক্ষমতা বাড়াতে চান এবং ভালো রাখতে চান তাহলে বিস্তারিত নিচে দেখুন।

আছি আমরা এই পোষ্টের মাধ্যমে জানবো স্মার্টফোনের কার্যক্ষমতা বাড়ানোর উপায় এবং স্মার্ট ফোন চার্জ দেওয়ার নিয়ম কারণ চার্জার মাধ্যমেই মোবাইল ফোন সুস্থ এবং ভালো রাখতে পারেন এর জন্য কিছু ট্রিক্স অবলম্বন করে চলতে হবে তবেই আপনার ফোনটি সুস্থ এবং ভালো থাকবেন আরো জানতে পারবেন নতুন ব্যাটারি কতক্ষণ চার্জ দিতে হয়

এবং স্মার্টফোনের স্মার্ট ব্যবহার সম্পর্কে আজকে স্মার্টফোন নিয়েই এ টু জেড তথ্য এখানে উল্লেখ করা হবে তাই আমি সাজেস্ট করব প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ার জন্য আর দেরি না করে চলুন জেনে নেওয়া যাক বিস্তারিত নিচে উল্লেখ করা হলো।

স্মার্টফোনের স্মার্ট ব্যবহার জেনে থাকা অত্যন্ত প্রয়োজন কারণ স্মার্টলী ব্যবহার না করতে জানলে নানা ধরনের ফোনের সমস্যা দেখা দিতে পারে যেমন দ্রুত ফোন হ্যাং করা যেকোনো অ্যাপস এর মাধ্যমে আপনার ফোনটি রিকভার করা ইত্যাদি ইত্যাদি সমস্যা দেখা দিতে পারে এর জন্য আমাদেরকে স্মার্টলি ব্যবহার করতে হবে যেমন আমরা অনেক সময়

নেট ব্যবহার করি যেমন ডাটা অথবা ওয়াইফাই যতক্ষণ আমরা ডাটা এবং ওয়াইফাই ব্যবহার করব ততক্ষণ এই ডাটা এবং ওয়াইফাই অন রাখতে হবে এবং যখন আমরা ফোনটি একটু ব্রেক দেব তৎক্ষণিক সেই ফোনের ডাটা এবং ওয়াইফাই কানেকশন অফ রাখতে হবে অনেক সময় দেখা যায় ওয়াইফাই কানেক্ট করে ব্যবহার করতে করতে

বাইরে কোথাও চলে গেলেন সেই সময় আপনার ডাটা অন হয়ে যেতে পারে এবং এই ডাটা এবং ওয়াইফাই যেকোনো সময় অন হয়ে যেকোন এপস অপ্রয়োজনীয় ভাবেই আপডেট হতে পারে এবং চার্জের সমস্যা দেখা দিতে পারে এর জন্য যতক্ষণ আপনি স্মার্টফোন ব্যবহার করবেন ততক্ষণ ডাটা এবং অভায় কানেক্ট রাখবেন নয়তো অফ রাখবেন তাহলে সুরক্ষা থাকবে।

স্মার্টফোনের কার্যক্ষমতা বাড়ানোর উপায় আমরা অনেকেই জানি আবার অনেকেই জানিনা চলুন জেনে নেওয়া যাক স্মার্টফোনের কার্যক্ষমতা বাড়ানোর কিছু কমন টেকনিক রয়েছে যেমন আমরা প্রায় সই জানি যে স্মার্টফোন যত স্মুথলি ব্যবহার করা যাবে তত কার্যক্ষমতা বাড়তে পারে সেই ইসমতলি ব্যবহারটি কেমন হতে পারে যেমন আপনার ফোনে যদি কোন রকমের

অপ্রয়োজনীয় অ্যাপস থাকে সেগুলো মুছে ফেলতে হবে এবং অতিরিক্ত অ্যাপস ডাউনলোড দেওয়া যাবে না কারণ অতিরিক্ত অ্যাপস থাকলে ফোন হ্যাং করতে পারে এবং সব সময় ফোনের স্টোরেজ ফাঁকা রাখার চেষ্টা করবেন এতে স্মার্টফোনের কার্যক্ষমতা বাড়াতে সহায়তা করে এবং আপনার ফোনের অ্যাপস গুলো নিয়মিত আপডেট রাখার চেষ্টা করবেন

এবং নিয়ম মেনে চার্জ দেবেন স্পিকার গুলো পরিষ্কার রাখার চেষ্টা করবেন এবং খেয়াল রাখবেন ফোন যেন বেশি হিট না হয়ে যায় এবং বৃষ্টিতে না ভিজে এবং সবচাইতে মূল্যবান হলো ফোনের কার্যক্ষমতা বাড়াতে পারে তার ব্যাটারি ব্যাকআপ তাই ব্যাটারি ভালো রাখতে নিয়ম মেনে চার্জিং পয়েন্ট ব্যবহার করবেন এই নিয়মগুলো মানলে স্মার্টফোনের কার্যক্ষমতা বাড়াতে সক্ষম হবেন।

নতুন ব্যাটারি কতক্ষণ চার্জ দিতে হয় এটা অনেকেরই জানা নেই নতুন ব্যাটারি অথবা নতুন ফোন কিনে এনে অনেকেই বিপদে পড়ে যায় যে কিভাবে চার্জ দেবো কতক্ষণ চার্জ দিব জানিনা চলুন জেনে নেওয়া যায় নতুন ব্যাটারি অথবা নতুন ফোন যখন কিনে আনবেন তখন সর্বপ্রথম যখন চার্জে দেবেন প্রায় ১০ থেকে ১২ ঘন্টা চার্জ দেওয়ার চেষ্টা করবেন

যখন নতুন অবস্থায় থাকবে প্রথম এ কাজটি করবেন এরপরে আর দরকার নেই এতে আপনার ফোনের ব্যাটারি যদি আগেই চার্জ হয়ে যায় তবুও টানবেন না প্রায় 10 থেকে 12 ঘন্টায় চার্জ হবে এরপরে চার্জ শেষ হলে দুই থেকে আড়াই হাইস্ট তিন ঘন্টা চার্জে দিতে পারেন আপনার চার্জ হলেই টেনে নিতে হবে।

স্মার্ট ফোন চার্জ দেওয়ার নিয়ম সর্বপ্রথম আমি একটি অ্যালার্ট করব সেটা হল আপনারা অনেকে আছেন যারা স্মার্টফোন চার্জে দিয়ে ব্যবহার করেন এটা থেকে একেবারে বিরত থাকতে হবে কারণ স্মার্ট ফোন চার্জে দিয়ে যদি ব্যবহার করেন তাহলে অনেক সময় ব্যাটারির উপর চাপ পড়ে এবং দ্রুত ব্যাটারি

নষ্ট হয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে তাই এটা থেকে বিরত থাকবেন ফোন চার্জ দেওয়ার সঠিক নিয়ম হল যখন ২০ পার্সেন্ট হয়ে যাবে তৎক্ষণিক চার্জে দেওয়ার চেষ্টা করবেন কারণ 20% এর নিচে হলে ব্যাটারির লাল বাতি জ্বলে যায় এতে ফোনের সমস্যা দেখা দিতে পারে তাই ২০% হলেই সাজে দিতে হবে

এবং সর্বোচ্চ ৮৫ থেকে ৯০ পার্সেন্ট হলেই চার্জ থেকে টেনে নেওয়ার চেষ্টা করবেন পুরোপুরি 100% দেওয়ার প্রয়োজন নাই এটাই মূলত চার্জ দেওয়ার সঠিক নিয়ম বলে গণ্য করা যায়।

মোবাইল ফোনের সুবিধা ও অসুবিধা অনেক রয়েছে সুবিধা যেমন রয়েছে তেমন অসুবিধা রয়েছে তবে মোবাইল ফোনের সবচাইতে বেশি রয়েছে সুবিধা এবং অসুবিধা অল্প তবে মানসিকভাবে অসুবিধা গুলো রয়েছে আর সুবিধাগুলো তার চাইতেও বেশি তো চলুন সুবিধা এবং অসুবিধা গুলো দেখে নেওয়া যাক নিচে উল্লেখ করা হলো।

আপনার কাছে যদি স্মার্ট ফোন বা মোবাইল ফোন থাকে তাহলে তার মাধ্যমে খুব সহজেই যেকোনো প্রান্তে যোগাযোগ করতে পারবেন যেকোনো জায়গায় যেতে হলে লোকেশন ট্র্যাক করতে পারবেন এবং নেটের মাধ্যমে যেকোনো প্রয়োজনীয় তথ্য জেনে নিতে পারবেন খুব সহজেই এবং ফোনের মাধ্যমে যে কোন ভিডিও অডিও ছবি আদান প্রদান করতে পারবেন এক প্রান্ত থেকে

 আরেক প্রান্ত পর্যন্ত গান শোনা ভিডিও দেখার সিনেমা দেখা ইত্যাদি ইত্যাদি এই মোবাইলের মাধ্যমে দেখে নিতে পারবেন এবং ইমেইল পাঠাতে পারবেন এক প্রান্ত থেকে আরেক প্রান্ত পর্যন্ত এবং ইন্টারনেট ব্রাউজারের মাধ্যমে আপনি অনলাইনের মাধ্যমে উপার্জন করতে পারবেন এই ফোনের মাধ্যমে এবং এতগুলো সুবিধার পাশাপাশি কিছু অসুবিধা রয়েছে যা নিচে উল্লেখ করা হলো।

ইতিমধ্যে আমরা মোবাইল ফোনের সুবিধা গুলো জেনেছি এখন অসুবিধা গুলো জানব অতিরিক্ত ফোন ব্যবহার করার কারণে আপনার মস্তিষ্কের ভয়াবহ অবস্থা করতে পারে বেশি ফোনে আসক্ত হলে চোখের সমস্যা হতে পারে অসুস্থ হয়ে পড়তে পারে মানসিকভাবে মোবাইল ফোনের ডিসপ্লের আলো আপনার চোখের ক্ষতি করতে পারে এবং ফোনের মাধ্যমে

 কিছু গেম খেলা হয় যা এখন কারা জেনারেশন প্রায় গেমে ডুবে পড়েছে তাদের জন্য এই মোবাইল ফোন অনেক অসুবিধা বলে মনে করা হয় তাই এই প্রযুক্তির সুবিধাগুলো যাচাই করে এবং অসুবিধা গুলো যাচাই করে অসুবিধা গুলো অন্যের কারণে এগুলো বর্জন করতে হবে ব্যবহার করতে হবে।

আমরা ইতিমধ্যে স্মার্টফোনের কার্যক্ষমতা বাড়ানোর উপায় এবং স্মার্টফোন চার্জ দেওয়ার নিয়ম সম্পর্কে জেনেছি আপনি যদি না জেনে থাকেন আমি সাজেস্ট করব প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ার জন্য নিশ্চয়ই উপকৃত হবেন কারণ আমরা সঠিক তথ্য দিয়ে পাঠকদের পাশে থাকার চেষ্টা করে থাকে যদি ভালো লেগে থাকে তবে আমাদের সাথে থাকবেন দেখা হচ্ছে নতুন আরেকটি পোষ্টের মাধ্যমে সবাই ভালো থাকবেন ধন্যবাদ।